//

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে মানুষ আসতে শুরু করেছে

13 মিনিট পড়ুন
  • নিজস্ব প্রতিবেদক
  • ১২ এপ্রিল ২০২৫
facebook sharing button
messenger sharing button
whatsapp sharing button
twitter sharing button
linkedin sharing button
copy sharing button
print sharing button
ছবি : কালবেলা

 

 

 

গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলি আগ্রাসনের প্রতিবাদ ও ফিলিস্তিনিদের প্রতি সংহতি প্রকাশ করতে আজ ‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি পালন করা হবে। শনিবার (১২ এপ্রিল) বিকেল ৩টায় ঢাকার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে এ কর্মসূচি শুরু হবে।

বিকেলে এ কর্মসূচি শুরু হবার কথা থাকলেও সকাল থেকেই এই গণজামায়াতে উদ্দেশে ছোট-বড় মিছিল আসতে শুরু করেছে। কোনো মিছিল আসছে নীলক্ষেতের দিক থেকে আবার কোনটা শাহবাগের দিক থেকে।

এসব মিছিলে অংশ নেওয়া বেশিরভাগ লোকের হাতেই রয়েছে বাংলাদেশ ও ফিলিস্তিনের পতাকা। সবার লক্ষ্য সোহরাওয়ার্দী উদ্যান, সেখানেই গাজার নিরস্ত্র জনগণের প্রতি সংহতি প্রকাশ, বিশ্বজনমত গঠন এবং মানবিক মূল্যবোধের পক্ষে সোচ্চার হওয়াই লক্ষ্য সবার।

‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচিতে আসা লোকদের জন্য পথ নির্দেশনাঃ

স্টার্টিং পয়েন্ট ১. বাংলামোটর প্রবেশ পথঃ সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের রমনা গেইট (শাহবাগ হয়ে)

স্টার্টিং পয়েন্ট ২. কাকরাইল মোড় প্রবেশপথঃ সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউট গেইট (মৎস ভবন হয়ে)

স্টার্টিং পয়েন্ট ৩. জিরো পয়েন্ট প্রবেশ পথঃ সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের টি.এস.সি গেইট (দোয়েল চত্বর হয়ে)

স্টার্টিং পয়েন্ট ৪. বখশীবাজার মোড় প্রবেশপথঃ সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের টি.এস.সি গেইট (শহীদ মিনার হয়ে)

স্টার্টিং পয়েন্ট ৫. নীলক্ষেত মোড় প্রবেশ পথঃ সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের টি এস সি গেইট (ভিসি চত্বর হয়ে)

বিশেষ নির্দেশনাসমূহ:

১. টিএসসি মেট্রো স্টেশন আজ বন্ধ থাকবে।

২. সব পরীক্ষার্থীদের জন্য সব রাস্তা বিশেষভাবে উন্মুক্ত থাকবে।পরীক্ষার্থীদের পর্যাপ্ত সময় হাতে নিয়ে বাসা থেকে বের হওয়া এবং যেকোনো প্রয়োজনে স্বেচ্ছাসেবকদের সহযোগিতা নেওয়ার অনুরোধ রইলো।

সাধারণ দিক নির্দেশনা:

১. অংশগ্রহণকারীরা নিজ দায়িত্বে ব্যক্তিগত প্রয়োজনীয় সামগ্রী যেমন পানি, ছাতা, মাস্ক সঙ্গে রাখবেন এবং পরিবেশ পরিচ্ছন্ন রাখবেন।

২. যেকোনো পরিস্থিতিতে ধৈর্য ও শৃঙ্খলা বজায় রাখবেন। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও স্বেচ্ছাসেবকদের সঙ্গে সর্বাত্মক সহযোগিতা করবেন।

৩. রাজনৈতিক প্রতীকবিহীন, সৃজনশীল ব্যানার ও প্ল্যাকার্ড ব্যবহার করুন। শুধুমাত্র বাংলাদেশ ও ফিলিস্তিনের পতাকা বহনের মাধ্যমে সংহতি প্রকাশ করতে অনুরোধ করা হচ্ছে।

৪. দুষ্কৃতিকারীদের অপতৎপরতা প্রতিহত করতে সক্রিয় থাকুন। প্রতিরোধ গঠনে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সহযোগিতা গ্রহণ করুন।

 

 

 

 

 

 

 

মতামত দিন

Your email address will not be published.